---Advertisement---

Bengali best new romantic love story: চশমিশের প্রেম

Published On:
Bengali best new romantic love story
---Advertisement---

দুদিন ধরে প্ৰচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে ,এইরকম অবস্থায় বাইরে বেরোনোর কোনো চিন্তায় ছিল না। কিন্তু এমন একটা দরকারি কাজ পড়েগেলো যে না গিয়ে আর উপায় নেয় চাকরি বলে কথা। তাই ওর মধ্যেই যখন বৃষ্টিটা একটু হালকা হলো তখন বেরিয়ে পড়লাম ,কাজ অবশ্য বেশি ছিলো না শুধু অফিস থেকে ২টো ফাইল নিয়ে আসা।

এর মধ্যেই বৃষ্টিটা একটু ফাঁকা হলো তাই রিকশায় করে বাড়ি ফিরছিলাম কিন্তু ,কিছু টা আসার পরেই আবার বৃষ্টি শুরু হলো। পাশাপাশি একটা যাত্রী প্রতীক্ষালয় ছিলো ওখানেই ছুটলাম ,এর মধ্যেই শরীরটা হালকা ভিজে গেলো।
ওখানে আগের থেকেই কিছু লোক ছিলো ,মোটামোটি বসার জায়গা ছিল না তাই দাঁড়িয়েই অপেক্ষা করলাম। কিন্তু একটু পরেই ঝামেলা বাঁধলো ,পিছন থেকে কেও একজন বললো এই মিস্টার সামনে থেকে সরে দাঁড়ান – কথা শুনেই মনে হলো এটা কোনো বছর ২০ ২২ এর রাগী মেয়ের কন্ঠ।
পিছনে ফিরে দেখি মেয়েটা কালো একটা চশমা পরে পিছনে বসে আছে।

আমি ইচ্ছা করেই বললাম জী কাকে বলছেন আন্টি !
মেয়েটা:- কি বেয়াদপ লোক আমাকে আপনার আন্টি বলে মনে হচ্ছে। (মেয়েটা রেগে গেছে , বাহ্ রাগলে চশমিশ কে দেখছি আরো ভালো লাগছে )
আমি:-  যেভাবে তাকাচ্ছেন আর কথা বলছেন যে কেও তো আপনাকে আন্টি বলবে।
মেয়েটা:-  কি বললেন আমাকে যে কেও আন্টি বলবে ? কয় আগে তো কোনো দিন কেও বলে নি আপনার মুখেই প্রথম শুনছি। মেয়ে দেখলেই এরকম কথা বেরোয় নাকি।

Best Bangla love story

মেয়েটা এমন বলা শুরু করেছে যে আমাকে বলার কোনো সুযোগ এই দিচ্ছে না , তাই মশা মারার ভান করে সাইড হয়ে দিলাম।

সামনের দিকে তাকিয়ে থেকে বৃষ্টি দেখছি হটাৎ একটা প্রাইভেট কার একটা রিস্কাকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে চলে গেলো !

যাত্রী প্ৰতীক্ষালয়ের সবাই দৌড়ে গিয়ে দেখি , রিক্সাওয়ালাটা একদম মরার মতো অবস্থায় হাত পা নাড়ছে কিছু বলার চেষ্টা করছে , রিকশাওয়ালা টাকে নিয়ে কিছু লোক হাসপাতালের উদেশ্যে ছুটলো আমিও যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু ওরা বললো ওতো লোক যাওয়ার দরকার নেয় আপনি সাবধানে বাড়ি যান। আমি যাত্রী প্ৰতীক্ষালয়ে এসে দেখি সেই চশমিশ মেয়েটা অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে।

হয়তো এমন কোনো দুর্ঘটনা আগে চোখের সামনে দেখেনি ,তাই অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে।  আমি মেয়েটাকে তুলার সময় মুখের কাছের থেকে দেখলাম দেখতে কিন্তু খুব সুন্দর মুখ একদম নিরীহ হয়তো কোনো কোথায় বলতে জানে না কিন্তু যখন কথা বলে তখন থামতে চাই না । মুখ দেখে কিরকম প্রেম প্রেম ভাব হলো !
ততক্ষণে দেখি কিছু লোক আমার দিকে তাকাচ্ছে ,তাই,মানবতার খাতিরে দুটি মহিলার সাহায্যে পাশের হসপিটালে নিয়ে গেলাম।

মোটামোটি এক ঘন্টা পর মেয়েটা সুস্থ হল , বিল পে করে মেয়েটার পাশে যেতেই সে বললো আমার চশমা টা কয় , হয়তো বেচারি চশমা ছাড়া দেখতে পায় না , তার বেগ থেকে চশমা টা বের করে দিয় কোনো কারণে চশমা টার একটা ফ্রেম ভেঙে গিয়েছিলো।

চশমা টা পরিয়ে দিতেই চশমিশ বললো -আমি না চশমা ছাড়া কিছু দেখতে পায় না ! আমাকে একটু বাড়ি পৌঁছে দিলে খুব ভালো হতো।
মেয়েটার বলার মধ্য কেমন যেন একটা অসহায় ভাব ছিল , তাছাড়া মেয়েটা পুরো কাঁদার মতো অবস্থা হয়েগেছে, তাই আমিও আর না বলার সাহস পেলাম না।

হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে দেখি বৃষ্টি অনেকটা থেমে গেছে , একটা রিকশা দাঁড় করাতেই মেয়েটা ওর ঠিকানা বলে দিলো ২ জন রিকশাতে ওদের বাড়িতে যাচ্ছি , গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছে পশে একটা সুন্দরী মেয়ে বসে পুরো ফিলিংস টায় কেমন অন্য রকম লাগছে।

রাস্তার পাশে একটা দোকান দেখে রিকশা ওয়ালাকে  দাঁড়াতে বললাম , অমনি ওপাশে বসা চশমিশ বলে উঠলো এখানে দাঁড়াবে কেন ??
আমিও সরাসরি বলেই  সিগারেট খাবো
চশমিশ রিকশা ওয়ালাকে বললো একদম দাঁড়াবেন না 
রিকশা ওয়ালা গুলোও তো সে রকম মেয়ের কথা পুরো শুনবে ,  যায় জন্য আমারো সিগারেট খাওয়া হলো না।

Bangla best love story 2025

একটু পরেই মেয়েটা নরম গলায় বললো আপনার নাম কি ?
আমি:-  সুমন

চশমিশ:- আপনি আমার নাম জিজ্ঞাসা করলেন না ?
আমি:-  ওহ কি নাম আপনার ?
চশমিশ:-  মন্দিরা।
আমি:-  খুব সুন্দর নাম
মন্দিরা :-  thanks . কি করেন আপনি ?
আমি:-  ঘুরা ঘুরি করি আরকি!
মন্দিরা:-  মানে কোনো কাজ নেই বেকার তাই তো ?
আমি:-  বেকার বলে আর লজ্জা দেবেন না !
খিলখল করে হেসে উঠলো মেয়েটা। মন্দিরার কিন্তু হাসি টার মধ্যেও যেনো একটা স্টাইল আছে দেখলে দেখতেই মন করবে। আমার একটা সমস্যা ছিল মেয়ে দেখলেই ভালো লেগে যায় , আর এখানে মন্দিরাও বাদ গেলো না। 

কিছুক্ষন রিকশাটা থেমে গেলো একটা দোতালা বাড়ির সামনে।  মন্দিরা বললো নেমে যাও বাড়ী চলে এসেছি। আমি নেমে ভাড়া টা দিয়ে মন্দিরাকে বললাম আমি তাহলে আসি মিস চশমিশ ?
মন্দিরা:-  এতো দূর যখন চলেই এলেন তখন , আমার বাড়ির থেকে এক কাপ চা টা খেয়েই যাবেন চলুন। 
আমি আর কি করবো ওর পিছন পিছন বাড়িতে ঢুকলাম। 

আমাকে ড্রয়িং রুমে বসিয়ে দিয়ে মন্দিরা ভেতরে গেলো , টেবিলে একটা উপন্যাস রাখা ছিল সেটা দেখছিলাম ,এমন সময় মন্দিরার মা এসে জিজ্ঞাসা করলো কি নাম তোমার ?
আমি প্রণাম করে বললাম অপূর্ব , তিনি হেসে বল্লেন তোমার নাম টা তো সত্যিই অপূর্ব  আচ্ছা তোমার বাড়ি কোথায় ?
আমি বললাম সেটা। 
মন্দিরার মা:-  কি করো তুমি ?(মন্দিরার মা এক প্রকারের জেরা করছে আমাকে নিয়ে )
আমি:- জি আমি একজন Sowftware ইঞ্জিনিয়ার। 
উত্তর টা দিয়েই মন্দিরার দিকে তাকালাম সে চোখ বড়ো রাগের ভঙ্গিমা দেখাচ্ছে। 

তার পর মন্দিরার মা আমাকে খাওয়ার অফার দিলো , দিলো কিন্তু আমি কাজের বাহানা দিয়ে বেরিয়ে আসলাম। গেটের সামনে এসে 
মন্দিরা:- তাই আপনি আমাকে বললেন আপনি বেকার ?
আমি:- আপনাকে বলে দেখলাম কি বলছেন আপনি ??
মন্দিরা:- আপনি যে কত বড়ো মিথ্যাবাদী আমার তা বোঝা হয়ে গেছে 
আমি:-  আপনি কেন আপনার মাও তা বুজে গেছে 
মন্দিরা:-  মোটেও না ,মা আমাকে রুমে বললো ভালো ছেলের সাথে তোর বন্ধুত আছে তো 
আমি:- বা আপনার মা তো তাহলে ভালোই প্রশংসা করছে আমার। 
কেমন যেন একটু লজ্জা ভাব নিয়ে মন্দিরা হ্যাঁ বললো, মনে হলো এরও ভালো লেগে গেছি। 
আমি:- আচ্ছা টেবিলের উপর রাখা উপন্যাস বই টা কি আপনার ? ওটা আমার খুব প্রিয় উপন্যাস যদি দিতেন তাহলে ,ফেরৎ দিতে আসার সময় কাকিমার হাতের রান্নাটাও খাওয়া হতো। 
আসা করি মেয়েটা সব বুঝে গেছে কেন আমি বইটা খুজলাম , হেসে বললো এনে দিচ্ছি 
মন্দিরা:-  খুব তাড়াতাড়ি ফেরৎ দিয়ে যাবেন 
আমি হেসে বললাম অবশ্যই। সেদিন ওদের বাড়ী থেকে বেরিয়ে একটা রিকশাতে করে বাড়ি আসার সময় ভাবলাম এই মেয়েকে তো আমার চাই এবার এটাই ফাইনাল। 

New Bangla love story 2025

দুদিন হয়েগেলো বইটা একটুও পড়া হয় নি তবে মন্দিরার কথা অনেক বার মনে পড়েছে , মনে মনে ঠিক করে রেখেছি উপন্যাস ফেরত দিতে গিয়ে নিজের উপন্যাস টাও বাগিয়ে নিয়ে আসবো। 

কিছুদিন পেরিয়ে যাবার পর ভাবলাম এবার বইটা দিয়ে আসতে হবে ,আর নিজেরটাও একটু চেষ্টা করতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ বেরিয়ে পড়লাম মন্দিরাদের বাড়ির জন্য। 
রাস্তায় যেতে যেতে অনেক কিছু মনে হলো কিভাবে কথা বলবো সব মোটামোটি প্লেন করে নিয়েই গেলাম। 

দরজা খুলেই মন্দিরা বললো কি বেপার একে তো এতদিন পর  আসছেন আর নিজের নম্বর টাও দিয়ে যাননি ?
আমি:-  কিছু মিস করছিলে ?
মন্দিরা:-  হ্যাঁ আমার বইটা  মিস করছিলাম। 
সেদিন আর বেশি কিছু কথা হয় নি বই টা  দিয়ে চলে এলাম

এরপর পার্কে একদিন দেখা হয় ওর সাথে , আমাকে এমন ভাবে ধাক্কা মেরে গেলো যেন আমাকে চেনেই না। দেখলাম আমাকে ইগনোর করছে ভাবলাম দেখি এর মনে আমার জন্য কিছু ফিলিংস আছে কি না দেখতে হবে 
আমি:-  এই যে চশমিশ মেডাম ,আপনার সাথে কিছু কথা ছিলো যে ?
মন্দিরা;- হুম বলো কি বলবে 
আমি:-  এখন বলবো না আজ সন্ধ্যা ৬ টার সময় এই পার্কে দেখা করলে বলবো 
মন্দিরা:-  কি এমন কথা বলবে যে এখন বলা যাবে না ?
আমি:- না ওটা তখন এলেই বলবো 
মন্দিরা:-  আচ্ছা আমি চলে আসবো। 

আমি ইচ্ছা করেই ৩০ মিনিট আগে পার্কে চলে এলাম , একটু পরে দেখি মন্দিরাও চলে এসেছে ৬ টা কিন্তু এখনও বাজে নি।
মন্দিরা:- বল কি বলবে ?
আমি:-  এখনো ৬ টা বাজে নি তুমি এতো তাড়াতাড়ি এলে কেন ?
মন্দিরা:-  ভাবলাম কি কথা বলবে তাই একটু আগেই চলে এলাম , কি বলবে এবার বলো ?
আমি:- কিছুনা এমনই তোমাকে ডাকলাম 
মন্দিরা:-  কি বলবো বলছিলে যে ?
আমি:-  কিছু বলার নেই শুধু শুধুই মজা করলাম তোমার সাথে 
মন্দিরা:- সত্যি বলছো কিছু বলবে না ?
(মেয়েটা কিরকম করুন সুর হয়ে গেলো )
আমি:-  না বলবো না 
মন্দিরা:-  আচ্ছা ঠিক আছে আমি যাচ্ছি 
মন্দিরা হয়তো এটা একদমই আসা করে নি , মন খারাপ করে যাচ্ছিলো আমি পিছন থেকে বললাম আমি তোমাকে ভালোবেসে ফেলেছি এই চশমিশ তুমি কি আমার হবে , এটা বলার সঙ্গে সঙ্গে মন্দিরা এসে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো আমায়। 

Bengali best new romantic love story
Bengali best new romantic love story

সুমন এবং মন্দিরার সম্পর্ক যেন ধীরে ধীরে এক নতুন মাত্রা পাচ্ছে। সেই সন্ধ্যার পার্কে মন্দিরার জড়িয়ে ধরা এবং সুমনের মনের কথা বলা যেন তাদের জীবনের একটি নতুন অধ্যায়ের শুরু।

পরদিন সকালে সুমন অফিসে পৌঁছে কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও মনের এক কোণায় মন্দিরার স্মৃতিগুলো বারবার উঁকি দিচ্ছিল। কাজের ফাঁকে ফাঁকে সুমন মন্দিরার পাঠানো ছোট্ট মেসেজগুলো পড়ছিল:

  • মন্দিরা: “তুমি কি জানো, কালকের কথা এখনো মনে হলে হাসি পাচ্ছে?”
  • সুমন: “আমি কিন্তু সিরিয়াস ছিলাম। আর তুমি?”
  • মন্দিরা: “আমিও!”

এই ছোট্ট কথোপকথন যেন তাদের সম্পর্কের গভীরতাকে আরও শক্ত করছিল।

Bengali best new love story 2025

সন্ধ্যাবেলায় মন্দিরা ফোন করে জানায়, তার অফিসের এক সিনিয়র তাকে অন্য শহরে ট্রান্সফার করার প্রস্তাব দিয়েছেন। মন্দিরা দ্বিধায় পড়ে যায়। একদিকে তার ক্যারিয়ারের সুযোগ, অন্যদিকে সুমনের প্রতি তার অনুভূতি।

  • মন্দিরা: “সুমন, আমি কী করব বুঝতে পারছি না। তুমি কি আমার সাথে এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলতে পারবে?”
  • সুমন: “অবশ্যই! সন্ধ্যায় তোমার পছন্দের ক্যাফেতে দেখা করি।”

ক্যাফেতে গিয়ে দু’জন গভীরভাবে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে। মন্দিরা কাজের গুরুত্ব বোঝায়, আর সুমন বোঝায় তাদের সম্পর্কের গভীরতাকে।

  • সুমন: “মন্দিরা, তোমার স্বপ্ন পূরণ করাটা জরুরি। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক কীভাবে থাকবে? এটা কি দূরত্বে ভেঙে যাবে?”
  • মন্দিরা: “আমি জানি না সুমন, তবে আমি চাই না দূরত্ব আমাদের ভালোবাসাকে ক্ষতি করুক।”

পরদিন মন্দিরা জানায়, সে ট্রান্সফার মেনে নিয়েছে। সুমন হতাশ হয়ে যায়।

  • সুমন: “তুমি কেন আমার সাথে না বলেই সিদ্ধান্ত নিলে?”
  • মন্দিরা: “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি কারণ এটা আমার জন্য ভালো।”

এটা তাদের প্রথম বড় ঝগড়া ছিল। সুমন চুপ হয়ে যায়। মন্দিরার চোখে জল চলে আসে। সে ভেবেছিল সুমন তাকে সমর্থন করবে।

ঝগড়ার দু’দিন পরে মন্দিরা ফোন করে।

  • মন্দিরা: “সুমন, আমি জানি তোমাকে কষ্ট দিয়েছি। কিন্তু বিশ্বাস করো, আমি চাই আমাদের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হোক। আমি কাজের জন্য যাচ্ছি ঠিকই, কিন্তু তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা কখনো বদলাবে না।”
  • সুমন: “আমি বুঝেছি, মন্দিরা। তুমি নিজের জায়গায় ঠিক। আমি তোমাকে সমর্থন করব। কিন্তু প্রতিজ্ঞা করো, আমরা সবসময় একে অপরকে সময় দেব, দূরত্ব থাকলেও।”

মন্দিরা প্রতিজ্ঞা করে।

Bengali romantic love story 2025

মন্দিরার ট্রান্সফার হয়ে যায়। সুমন এবং মন্দিরা নিজেদের কাজ এবং সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করে। ভিডিও কল, মেসেজ আর ছোট্ট ছুটির দিনে দেখা করার মধ্য দিয়ে তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়।

একদিন মন্দিরা সুমনকে সারপ্রাইজ দিতে ফিরে আসে। সুমনকে বলে,

  • মন্দিরা: “আমি বুঝেছি, দূরত্বের থেকেও বড় হলো ভালোবাসার গভীরতা। আমি ফিরে এসেছি, কারণ তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন।”

সুমন কিছু না বলে তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।

Payel Mahato

I am Payel Mahato, a passionate storyteller who loves weaving emotions into words and crafting tales that touch hearts. As a Bengali love story writer, I specialize in creating narratives filled with romance, drama, and human connections that resonate deeply with readers.

---Advertisement---

Related Post

Leave a Comment